পলিথিনের বদলে পাট ও কাপড়ের ব্যাগ: ১ অক্টোবর থেকে সুপারশপে কার্যকর, কাঁচাবাজারে ১ নভেম্বর
দেশের সুপারশপগুলোতে ১ অক্টোবর থেকে পলিথিন ব্যাগ রাখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনায়। পলিথিনের পরিবর্তে এখন থেকে ব্যবহার করতে হবে পাট বা কাপড়ের ব্যাগ। পাশাপাশি, ১ নভেম্বর থেকে ঢাকার ১০টি কাঁচাবাজারে পলিথিন ব্যবহার বন্ধে অভিযান শুরু হবে। দেশজুড়ে পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধেও কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
আগের সিদ্ধান্ত ও বাস্তবায়ন পরিকল্পনা
গত ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে পলিথিন শপিং ব্যাগ নিষিদ্ধ করার জন্য বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বৈঠকে বলেন, “সুপারশপে পলিথিন বা পলিপ্রপাইলিনের ব্যাগ রাখা যাবে না এবং ক্রেতাদের এসব ব্যাগ সরবরাহও করা যাবে না।”
সুপারশপের প্রস্তুতি
সুপারশপের ম্যানেজাররা জানিয়েছেন, তারা ইতিমধ্যে বিভিন্ন আউটলেটে পলিথিন নিষিদ্ধ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি টানিয়ে দিয়েছেন। শপ থেকে টিস্যু ব্যাগ ও জালি ব্যাগগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে পাটের তৈরি বিভিন্ন আকারের ব্যাগ দেওয়া হচ্ছে, যার মূল্য ৬ টাকা থেকে ১৭ টাকা পর্যন্ত। ক্রেতাদের এই ব্যাগগুলো কিনে নিতে হবে।
পলিথিন নিষেধাজ্ঞার ইতিহাস
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে পলিথিন শপিং ব্যাগ প্রথম নিষিদ্ধ করা হয় ২০০২ সালের ১ মার্চ, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫-এর অধীনে। এরপর থেকে ৯৩১ টন পলিথিন জব্দ করা হয়েছে এবং ৫২টি কারখানা উচ্ছেদ করা হয়েছে।
শেষ কথা
সুপারশপ এবং কাঁচাবাজারগুলোতে পলিথিন নিষিদ্ধ করার এই নতুন উদ্যোগ পরিবেশ সংরক্ষণের লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আশা করা হচ্ছে, এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের পরিবেশ দূষণ অনেকটাই কমানো সম্ভব হবে।
—
এই প্রতিবেদনে পলিথিন নিষিদ্ধের সাম্প্রতিক পদক্ষেপ, সুপারশপের প্রস্তুতি এবং আগের নিষেধাজ্ঞার ইতিহাস তুলে ধরা হয়েছে, যা SEO বান্ধব এবং পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে।
দেশের সুপারশপগুলোতে ১ অক্টোবর থেকে পলিথিন ব্যাগ রাখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনায়। পলিথিনের পরিবর্তে এখন থেকে ব্যবহার করতে হবে পাট বা কাপড়ের ব্যাগ। পাশাপাশি, ১ নভেম্বর থেকে ঢাকার ১০টি কাঁচাবাজারে পলিথিন ব্যবহার বন্ধে অভিযান শুরু হবে। দেশজুড়ে পলিথিন উৎপাদনকারীদের বিরুদ্ধেও কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
আগের সিদ্ধান্ত ও বাস্তবায়ন পরিকল্পনা
গত ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে পলিথিন শপিং ব্যাগ নিষিদ্ধ করার জন্য বিস্তারিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বৈঠকে বলেন, “সুপারশপে পলিথিন বা পলিপ্রপাইলিনের ব্যাগ রাখা যাবে না এবং ক্রেতাদের এসব ব্যাগ সরবরাহও করা যাবে না।”
সুপারশপের প্রস্তুতি
সুপারশপের ম্যানেজাররা জানিয়েছেন, তারা ইতিমধ্যে বিভিন্ন আউটলেটে পলিথিন নিষিদ্ধ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি টানিয়ে দিয়েছেন। শপ থেকে টিস্যু ব্যাগ ও জালি ব্যাগগুলো সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে পাটের তৈরি বিভিন্ন আকারের ব্যাগ দেওয়া হচ্ছে, যার মূল্য ৬ টাকা থেকে ১৭ টাকা পর্যন্ত। ক্রেতাদের এই ব্যাগগুলো কিনে নিতে হবে।
পলিথিন নিষেধাজ্ঞার ইতিহাস
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে পলিথিন শপিং ব্যাগ প্রথম নিষিদ্ধ করা হয় ২০০২ সালের ১ মার্চ, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫-এর অধীনে। এরপর থেকে ৯৩১ টন পলিথিন জব্দ করা হয়েছে এবং ৫২টি কারখানা উচ্ছেদ করা হয়েছে।
—