সরকারি একটি সংস্থার নির্দেশে আজ দুপুর ১২টার পর থেকে ফোর–জি নেটওয়ার্ক বন্ধ করা হয়েছে। সংস্থাটি জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফোর–জি সেবা বন্ধ থাকবে। ফোর–জি বন্ধ থাকায় মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাচ্ছে না; শুধুমাত্র টু–জি নেটওয়ার্কে কথা বলা সম্ভব হচ্ছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় ১৭ জুলাই রাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট এবং ১৮ জুলাই রাত থেকে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। ২৩ জুলাই সীমিত আকারে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পুনরায় চালু হয় এবং ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট চালু করা হয়, তবে মেটার প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম বন্ধ রাখা হয়েছিল। টিকটকও বন্ধ ছিল। যদিও ব্রডব্যান্ড সংযোগে ইউটিউব দেখা যাচ্ছিল, মোবাইল ডেটায় তা বন্ধ ছিল। ৩১ জুলাই ফেসবুকও পুনরায় চালু করা হয়।
এক দফা দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অসহযোগ আন্দোলনের ডাকের পর রাজধানীর শাহবাগসহ কয়েকটি স্থানে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। মুন্সিগঞ্জে সংঘর্ষে ২ জন নিহত হয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে মোবাইল ইন্টারনেট এবং ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপও বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।